গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ উপলক্ষে গৌরনদী আওয়ামীলীগের বিজয় শোভাযাত্রা ও সমাবেশ

আবদুল্লাহ আল নোমান ও শেখ রায়হান শাওন স্টাফ রিপোর্টারঃ
দেশব্যাপী ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ উদযাপন উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার বরিশালের গৌরনদীতে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল বেলা ১১টায় উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে গৌরনদী উপজেলা সদরে একটি বিজয় শোভাযাত্রা বের করা হয়।
গৌরনদী উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দা মনিরুন নাহার মেরী, গৌরনদী পৌরসভার বারবার নির্বাচিত জনপ্রিয় মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ হারিছুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জয়নাল আবেদীন হাওলাদার, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ মনির হোসেন মিয়া ও সাধারন সম্পাদক মোঃ কবির হোসেন খান এর নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামীলীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগ, সেচ্ছা সেবক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কয়েক হাজার নেতা, কর্মী ও সমর্থকের অংশগ্রহনে উপজেলা সদরের গৌরনদী বাসষ্ট্যান্ড থেকে বের হয়ে বিজয় শোভাযাত্রাটি উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে।
এর পর গৌরনদী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জয়নাল আবেদীন হাওলাদার এর সভাপতিত্বে গৌরনদী বাসষ্ট্যান্ডস্থ আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয় চত্বরে এক বিজয় সমাবেশ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সভাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, গৌরনদী পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ হারিছুর রহমান, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ মনির হোসেন মিয়া ও সাধারন সম্পাদক মোঃ কবির হোসেন খান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোঃ আনিসুর রহমান, সাধারন সম্পাদক সৈয়দ মাহাবুব আলম, পৌর যুবলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান শামীম, সাধারন সম্পাদক আল আমীন হাওলাদার,
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ জুবায়েরুল ইসলাম সান্টু ভূইয়া, সাধারন সম্পাদক লুৎফর রহমান দীপ, সরকারি গৌরনদী কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি সুমন মাহামুদ, কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন সুজন, সাধারন সম্পাদক শরীফ নাহিয়ান হোসেন রাতুল, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মিলন খলিফা, সাধারন সম্পাদক প্রিন্স রোনাল্ড বেপারী,সরকারি গৌরনদী কলেজ ছাত্র সংসদেও ক্রীড়া সম্পাদক আরিফ হোসেন মিয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে দিনটিকে ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে আওয়ামী লীগ। বিএনপি ও তার মিত্র জোটসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের বর্জনের মুখে ওই নির্বাচন সংবিধান ও গণতন্ত্র রক্ষায় অনিবার্য ছিল বলে মনে করেন তারা। এ কারণেই ৫ জানুয়ারিকে গণতন্ত্র ও সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষার দিন হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে।